গল্প Crazy_for_you পর্ব ২৪

 ১৮ + এল্যার্ট।

#Crazy_for_you🦋

#পর্বঃ২৪

#অনামিকা_রহমান (লিখনিতে) 


তবে আজ নিজ রুমের কিছু অংশ গুছাবে ভেবেই সব বাদ দিয়ে কাজে লেগে পড়ল মেহমেদ। 

অতঃপর দ্রুত হালকা কিছু ফার্নিচার গোছালো মেহমেদ। বেড আপাতত রেডি, মেহমেদ  একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ছাড়ল। ঘড়িতে সময় দেখেই ছুটলো মেহমদ ফ্রেশ হতে। ফ্রেশ হয়ে বের হয়েই বের হলো রাতের ডিনার করতে। খাবার খেয়ে বের হয়েই মেহমেদ মোবাইলের ফ্লাইট মুড অন করল, অতঃপর মোবাইলে ভেসে উঠলো, লাগামহীন কল ও মেসেজ হুরের তরফ থেকে। মেহমেদের কেমন যেন বোধ হলো। তড়িৎ সে বাসায় গিয়ে চিন্তিত অবয়বে বিছানায় হেলালো তার দেহ, তারপর কল করলো হুরকে। 

ওদিকে, হুর বিছানায় মূর্ছা হয়ে শুয়ে আছে। কলের টন বাজতেই কল রিসিভ করল হুর। 

তার কথা গুলো কেমন ধোলা পাকিয়ে যাচ্ছে,কথা গোছাতে ব্যর্থ হুর । নিঃশ্বাস ভারি হয়ে আসছে, অপর পক্ষ থেকে শোনা গেলো মেহমেদের গলা, কি হয়েছে হুর? 

হুর নিজেকে শক্ত করার চেষ্টা করে সে জবাব দেয়," মেহমেদ, এ জীবনে কত গুলো মেয়ের জীবন নষ্ট করলে, আমায় বলবে? আমি জানতে চাই, আমাকেই কেনো তুমি বেচে নিলে। আমি কি দোষ করেছি বলো!আমায় কেন তুমি ধোকা দিলে? "

মেহমেদ হুরিজিয়ানের কথায় অবাক হয়, কি সব বলছে মেয়েটা। 

"আমি কেনো তোমায় ঠকাবো, কি সব বলছ তুমি, আর তোমার জীবন নষ্ট করেছি, আর কারই বা  জীবন নষ্ট করেছি, আমি কিছুই বুঝতে পারছি না, খোলসা করে বল,আমায়। তুমি না বললে আমি বুঝবো কিভাবে?"


হুরিজিয়ান তাচ্ছিল্যের সুরে হাসে,"বাহ,প্রীতির সাথে তোমার সাড়ে তিনবছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল, তাহলে ওকে ছেড়ে আমার পিছুই বা পড়লে কেন? আমি তো একটা মেয়ে হয়ে আরেকটা মেয়ের অধিকার হরণ করতে পারি না বল? নাকি প্রীতির মত আমায় ইউস করে আবার আরও কারো জীবনটা শেষ করে দিবে?ও আমায় সব বলেছে, তুমি ওকে ছুয়েছে, খুব বাজে ভাবে ছুয়েছ? ”


কথাটা শুনে মেহমেদের মস্তিষ্কে হানা দিলো রাগেরা। তার রগ ফুলে উঠল, মুখে যেনো কঠিন্যত্ব ভাব বিরাজ হলো, চেচিয়ে হুরকে শুধালো, "কি সব আজেবাজে কথা বলছ হুর। তুমি সত্যিটা কিছুই জানো না? আমায় একটু সময় দাও আমি তোমায় বুঝিয়ে বলছি।"


হুরিজিয়ান কান্নারত কন্ঠেই বলে ওঠে, "আমার সব জানা হয়ে গেছে, আমার আর কিছু জানার দরকার নেই, দিনের পর দিন তুমি ওর সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত ছিলে, ওর জীবনটা নরকে পরিনত করে দিয়েছ!শোনো মেহমেদ, তুমি কখনই আমার সামনে আসবে না, আজ, এখন থেকে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তোমার সাথে আমার আর কোনো সম্পর্ক নেই। আমায় কখনও কল ও করবে না। "


অতঃপর কল কেটে দিলো হুরিজিয়ান। ফোনের ফ্লাইট মুড করে ছুড়ে মারলো মোবাইলটা বিছানায়। অতঃপর কান্নায় ভেঙে পড়লো হুর। তার এতো কষ্ট হচ্ছে কেনো। সে কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না, সব কিছু কেমন গোলাটে লাগছে। মেয়ে মানুষ তার ইজ্জত জীবন নিয়ে মিথ্যা কথা বলে না নিশ্চয়ই । হুর কেদেই চলেছে, তার কান্নার কোনো শেষ হচ্ছে না। রাত কয়টা বেঝেছে তাও সে জানে না। বালিশে মুখ চেপেই কান্না করতে করতেই ঘুমিয়ে পড়লো যে কখন সে নিজেও জানে না। 

.

.

রাত ৩টা। মেহমেদ নিশাচর প্রানীর মতো বসে আছে। সে হুরের সোসাল একাউন্ট ঘাটাঘাটি করছে, মেসেঞ্জার লিস্টে প্রীতির মেসেজ গুলো পড়েই বুঝতে বাকি রইল না যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি করেছে  আর কেউ নয় প্রীতি। এই মেয়েকে একটা শিক্ষা দিতে হবে। ৩ বছর আগের রুপটা বোধহয় ফিরে এলো বুঝি মেহমেদের। এই মেয়েটাকে তার হাত থেকে কেউ বাচাতে পারবে না। মেহমেদ মুখ থেকেই বলে উঠল প্রীতির উদ্দেশ্যে, আই কিল ইউ। 

মেহমেদ ভয়ংকর ভাবে হেসে ওঠে, কিছু ক্ষন হেসেই সে থেমে যায়। অতঃপর বলে ওঠে, "আমার নিষ্পাপ বউটাকে ভুল বুঝালি প্রীতি, এর জন্য তুই ভয়ঙ্কর শাস্তি পাবি।"

 তারপর যেনো এক অংক কষতে লাগলো মেহমেদ। সেই অংকের ফল যেনো বের হলো প্রীতির শাস্তি আর হুরের ভবিষ্যতের পরিনতি। এখন শুধু সকাল হবার অপেক্ষায়।

______

সাত সকালে কলিং বেল বাজতেই মির্জা ভিলার সদস্যরা একটু ভাবুক দৃষ্টিতে চাইলো সদর গেটে। সাইকা গিয়ে সদর দরজা খুলতেই  মেহমেদকে দরজার অপাশে দেখে ভয়ে আতকে উঠল, এই বাড়িতে মেহমেদ ভাইয়ের আশাটা ভয়ংকর বিষয়। ৩ বছর আগে ঘটে যাওয়া ঘটনার পর সে কখনই আর এ বাড়িতে পা রাখে নি। সাইকা আতংক হয়েই যেনো বলে উঠল 

"মেহমেদ ভাই তুমি"

মেহমেদ সাইকাকে ঠেলেই ভেতরে ডুকলো। 

ধপধপ করে পা ফেলেই বৈঠক ঘরে যেতেই প্রীতিকে দেখতে পেলো মেহমেদ।

তড়িৎ কান্ডে টাল সামলাতে পারলো না প্রীতি। মেহমেদ তার গলা ঠেসে দেয়ালে চেপে ধরেছে। মেহমেদকে ছাড়াতেই যেনো দৌড়ে আসলো মেহমেদের ফুফু ও ফুফা। 

"বাবা ওকে ছাড় তুই "

"না ফুফু আমায় বারণ করো না, আমার জীবনটা হেল করে দিয়েছে, আমি পারছি না আর বাচতে "

এর মাঝেই প্রীতির বাবা মাও হাজির হলো, দৌড়ে এসে প্রীতিকে ছাড়ালো মেহমেদের হাত থেকে। ছাড়া পেয়েই কেশে উঠল প্রীতি। প্রীতির বাবা আগুন ঝরা চোখেই মেহমেদকে শুধালো, এই ছেলে এতো বড় সাহস কি করো হলো তোমার, আমার মেয়েকে মেরে ফেলতে চাইছো তুমি। 

মেহমেদ তেতে উঠে পাশের ফুলদানিটা হাতে নিয়ে, প্রীতির মাথা ফাটাতে গিয়েও সে ব্যর্থ হয়। আটকায় সাইকার বাবা।

মেহমেদকে টেনে বসায় সোফাতে। মাথায় হাত বোলাতে বোলাতে বলে ওঠে, আমায় বল কি হয়েছে। 

মেহমেদ চেচিয়ে ওঠে, "তোমরা সবাই জানো হুরের সাথে আমায় বিয়ে ঠিক হয়েছে, আমাদের সম্পর্কটা তোমার ভাইয়ের মেয়ে হজম করতে পারে নি। কাল তোমাদের প্রীতি হুরকে যা নয় তাই বলেছে, আমি নাকি আপনাদের মেয়েকে  নিয়ে এক বিছানায় শুয়েছি, হুর আমায় ভুল বুঝেছে। আমাদের সম্পর্কে ভাঙ্গন ধরিয়েছে। "

মেহমেদের কথা শেষ হতেই, প্রীতি যেনো অস্বীকার করল কথাটা। "আমি কিচ্ছু করিনি ছোট আব্বু, বিশ্বাস কর "

মেহমেদ স্বশব্দে হাসলো, নিজ ফোন বের করে হুরের সাথে করা কনভারসেশন গুলো দেখালো সবাইকে, সেটা দেখেই যেনো সবাই সবটা বুঝতে পারলো।এখন প্রীতি পালাবে কোথায়?অতঃপর প্রীতির বাবা এগিয়ে গেলেন মেহমেদের নিকট, মেহমেদের পিঠে হাত বুলিয়ে বলল," আমি সবটা দেখছি। তুমি যাও, হুর আম্মুকে বুঝাও, তাতেও যদি কাজে না হয়, আমরা সবাই বুঝাবো। একদম হাইপার হও না। যাও এবার। আমি বিষয়টা দেখছি। "

মেহমেদ বাক্য ব্যয় করলো না। সাইকার আব্বু আম্মুকে বিদায় জানিয়ে বেরিয়ে গেলো মির্জা ভিলা থেকে। 

______


জানালা থেকেই রৌদ্রের আলোর ছিটেফোঁটা ছুয়ে যাচ্ছে হুরের অবয়বে। হালকা তাপ অনুভব করতেই চোখ মেলে তাকালো হুর। আশপাশ হাতড়ে মোবাইলটায় দেখলো ৭ .৩০ বেজেছে। 

উঠে বসলো হুর। তার কিচ্ছু ভালো লাগছে না। উঠে ওয়াশ রুমে গিয়ে একেবারে রেডি হয় সে, বাইরে বের হওয়ার জন্য। সে ভাবলো তানজিলাদের বাসায় যাবে। আজ বিকেলে সে কোথাও যাবে না,বিকেলে মেহমেদের আসার আশংকা আছে । টাইম গুনে সে দেখলো মেহমেদ সকাল সকাল রওয়ানা হলে, দুপুর ২ টায় মধ্যে এসে পৌছাবে, এখন সে তানজিলাদের বাসায় গিয়ে কিছুক্ষন থাকবে, তারপর বাসায় এসে আর বের হবে না। আজ টিউশন সে অফ দিবে। মেহমেদকে এতোদিনে খুব ভালো করে চিনেছে। হুরের ভাবনা শেষ হলো। ঘড়িতে হুর চেয়ে দেখলো ৮ .১৫ বেজেছে। রুম থেকে বের হতেই খাবার টেবিলে বসলো হুরিজিয়ান। আয়শা খানম হুরকে দেখেই নাশতা এগিয়ে দিলো। নাশতা এগিয়ে দিতেই হুরিজিয়ান তার আম্মুকে শুধালো , তানজিলাদের বাসায় যাচ্ছি ওখান থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে আসবো। অতঃপর খাওয়া শেষ করেই তড়িৎ বের হয় সে। 

হুরিজিয়ান উদাস মনেই হেটে চলেছে। কিন্তু দৃষ্টি দিশেহারা হলেও, কান তার সজাগ। তার কেমন যেনো মনে হলো, তার পিছু কেউ হাটছে। বিষয়টা বোঝায় জন্য পিছু চাইলেও কাউকে দেখলো না,  রাস্তা একদম ফাকা। হুরিজিয়ান আবারো দ্রুত হাটে। কিন্তু এবার সে ব্যর্থ হয়। মুখে রুমাল চাপতেই অজ্ঞান হয় হুরিজিয়ান। সে ঢলে পড়ে মেহমেদের বুকে। অতঃপর মেহমেদ কাউকে ইশারা করে চেচিয়ে বলে ওঠে, "এই ছোটু, চলে আয় "

তারপর ছোটু নামের সেই ছেলেটা তার অটোরিকশা নিয়েই ছুটে আসে হুর মেহমেদের নিকট। তারপর মেহমেদ হুরকে কোলে তুলেই উঠে বসে রিকশায়। তারপর ছোটু মেহমেদের উদ্দেশ্যে বলে ওঠে, "কোথায় যাবো বস? ”

মেহমেদ হুরকে বুকে ঝাপটে ধরে জবাব দেয়, " আমার বাসায় "

তারপর অটো ছুটে চলে মেহমেদের বাসার দিকে। 

_____

সাময়িক অন্ধকার আচ্ছন্ন রুম। জানালার ফাকা থেকে আলো প্রবেশ করছে। উপরে ঘুরছে স্লিং ফ্যান। সেই ফ্যানের বাতাসে জানালার পর্দা গুলো হালকা দুলছে। গোল বিছানার মাঝে মূর্ছনা খেয়ে পড়ে আছে হুর। তার দুহাত একসাথে বাধা, নিজ ওড়নার এক প্রান্ত  দিয়েই। চুল খুলো বিছিয়ে আছে পুরো গোল বেডটা জুড়ে। শুভ্র ড্রেসে ভয়ংকর সুন্দর লাগছে হুরকে। সেই সৌন্দর্য যেনো তৃষ্ণা মিটিয়ে দেখছে মেহমেদ। হুরের হাতে বাধা ওড়নার অন্য প্রান্ত খুব শক্ত করেই পেচিয়ে রেখেছে নিজ হাতে মেহমেদ। মিউজিক বক্সে চলছে স্লো লুপ সুরের গান। গানের আওয়াজ কানে পৌছতেই হুর পিটপিট করে চোখ মেলে তাকালো। চারপাশটা কেমন নতুন দেখেই ভয়ে আটকে উঠল হুর।হাত বাধা অবস্থায় বিছানায় ভর করেই উঠে বসতেই মেহমেদকে দেখে শুকনো ঢোক গিলল হুরিজিয়ান। মেহমেদ তার দিকেই তাকিয়ে আছে। মেহমেদকে দেখে পৃথিবীর সব ভয় যেনো জেঁকে বসল হুরের কাধে। হাতের বাধনকে ভর করেই সে বিছানা দিয়ে নামল, কিন্তু পালাতে পারলো না। মেহমেদ যে তার ওড়না বাকি অংশ আগে থেকেই ধরে আছে, এ কেমন পরিস্থিতি। মেহমেদের চেহারায়, গম্ভির ভাব। মেহমেদ বাকি ওরনা পেচাতে পেচাতে হুরিজিয়ানের কাছে এগোয়। হুরিজিয়ান মেহমেদের এমন রুপ দেখে ভয়ে পিছু হাটে, ভয়ে কেপে ওঠে হুরিজিয়ানের সাড়া অঙ্গ, সে কেদে ফেলে মেহমেদের কাছে আসাতে, হুরিজিয়ান কেদে কেদেই  মেহমেদকে শুধায়, মেহমেদ প্লিজ কাছে এসো না, তোমাকে প্রচন্ড ভয়ংকর লাগছে। 

কিন্তু মেহমেদ আরো নিকটে এসে দাঁড়ায় হুরিজিয়ানের, ততক্ষণে হুর দেয়ালে আবদ্ধ।মেহমেদ তার হাত বাড়ায় হুরের ডান ঘাড়ে, স্লাইড করে হুরকে শুধায়, কি যেন বলেছিলে, প্রীতিকে আমি খুব বাঝে ভাবে ছুয়েছি, নিশ্চয়ই এখানটাতেও ছুয়েছি,।

হুরিজিয়ান না সূচক মাথা নাড়িয়ে বলে ওঠে, না মেহমেদ। 

অতঃপর আবার মেহমেদ হুরিজিয়ানের বাম ঘাড়ে আঙুল দিয়েই স্লাইড করে ইশারা করে, এখানেও তো তাহলে ছুয়েছি। 

হুরিজিয়ান আবারো কেদে কেদেই বলে ওঠে, না মেহমেদ তুমি কিচ্ছু কর নি,আমার কাছ থেকে দূরে সরে দাড়াও, আমার ভয় করছে। 

কিন্তু মেহমেদ হুরের কথা শোনে না। অতঃপর হুরের ঠোঁটে হাত বুলায় মেহমেদ,তারপর আবার হুরকে বলে, তাহলে তো এটাও ছুয়েছিলাম। 


হুরিজিয়ানের নিঃশ্বাস ভারি হয়। মেহমেদ হুরিজিয়ানের রেশম কালো চুলে হাত চালালো ,অতঃপর বলল, তুমি যে মিথ্যা অপবাদ দিলে আমায়, যেটা আমি কোনোদিন করি ও নি, তার কিছু অংশ আজ আমি তোমায় করে দেখাবো। মেহমেদের কথায় কেদে ওঠে হুর। 

"না মেহমেদ প্লিজ "

ততক্ষণে মেহমেদ তার অধর ছুয়ে দিয়েছে হুরের ডান ঘাড়ে। পুরুষালী ছোয়ায় কাপে ওঠে বেগতিক হারে হুর । বাধা হাতেই খামচে ধরে মেহমেদের শার্ট।অতঃপর বাম ঘাড়ে অধর ছুয়ে দেয় মেহমেদ। তারপর বেসামাল মেহমেদ ছুয়ে দেয় হুরের গোলাপি অধর। হুরের চোখ বেয়ে নেমে আসে নোনা জল। কিছুসময় যেতেই হুরকে ছেড়ে তড়িৎ কক্ষ ত্যাগ করে মেহমেদ। হুরের ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়ছে। সে দেয়াল ঘেঁষেই বসে পড়ে নিচে। কিছুক্ষণ আগে কি হলো ভেবেই আবারো কেদে ফেলে হুর। অতঃপর.... 

~চলবে। 

(গল্প দেড়িতে আসায়, ব্যাস্ত লেখিকার উপর কেউ রাগ করবেন না। আজকের পর্ব কেমন হয়েছে অবশ্যই জানাও। সুন্দর মন্তব্য আশা করছি)

0 Comments:

Post a Comment